গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

খামারীরা অনেক সময় ব্যবসার শুরুতে ঠিক বুঝেই উঠতে পারেন না গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

কোন উপাদান রাখলে গাভী বেশি দুধ সরবরাহ করবে। গাভীর দৈনিক খাদ্য তালিকায় কোন কোন উপাদান কতটুকু পরিমাণে রাখলে বেশি দুধ দিবে এই সম্পর্কেই আমাদের আজকের আলোচনা। নিচে গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা সংক্ষিপ্ত আকারে আলোচনা করা হলো:

গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

১। আঁশ বা ছোবড়া জাতীয় খাদ্য:গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

আঁশ বা ছোবড়া জাতীয় খাদ্য
গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

সাধারণত ধান মাড়াই করার পর গরুর শুকনা খাদ্য হিসেবেই খড় খাওয়ানো হয়। এলাকাভেদে এটি খের, খড়, বিচোলি, বিচালি ইত্যাদি নামে পরিচিত। গবাদি পশুকে খাদ্য দেওয়ার ক্ষেত্রে অত্যন্ত সচেতন হতে হবে। গাভীর খাদ্যে প্রতিদিন প্রয়োজন অনুযায়ী সুষম খাদ্য বা খড়ের জোগান থাকতে হবে। আঁশ বা ছোবড়া জাতীয় খাদ্য গাভীর সুস্থ স্বাভাবিক দৈহিক গঠন বৃদ্ধিতে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। প্রতি ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের একটি গাভীর জন্য গাভীকে দৈনিক ২ কেজি খড় বা অথবা দৈনিক ৬ কেজি সবুজ ঘাস খাওয়াতে হবে। অর্থাৎ গাভীকে দৈনিক মোট ওজনের ২% আঁশ বা ছোবড়া জাতীয় খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। কিন্তু ছোবড়া জাতীয় খাদ্যের মধ্যে কিছু পরিবর্তন আছে। যেমনঃ আঁশ জাতীয় খাবারের মধ্যে সবুজ ঘাস গাভীর জন্য বেশি প্রয়োজনীয় কারন সবুজ ঘাস বেশি পুষ্টিকর। তাই যদি খড় ও সবুজ ঘাস উভয়ই একসাথে তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়ে থাকে তখন প্রতি ১০০ কেজি শারীরিক ওজনের গাভীর জন্য ১ কেজি খড় ও ৩ কেজি সবুজ ঘাস সরবরাহ করতে হবে।

২। দানাদার জাতীয় খাদ্য:

পশুর দানাদার গোখাদ্যগুলো হচ্ছে চালের কুঁড়া, গমের ভুসি, ভুট্টা, বিভিন্ন প্রকার খৈল, কলাই, ছোলা, খেসারি, সয়াবিন এবং শুকনো মাছের গুঁড়া ইত্যাদি। আমিষের পরিমানের ভিত্তিতে দানাদার খাদ্যগুলোকে আবার তিন ভাগে করা হয়ে থাকে। কম আমিষ সমৃদ্ধ খাদ্য যেমনঃ কুঁড়া, ভুসি ইত্যাদি (৫-১৫% আমিষ)। দানাদার খাবার গাভীর পুষ্টির চাহিদা পূরণ করতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে, দেহ মোটাতাজা করে, দুগ্ধ উৎপাদন ইত্যাদি ক্ষেত্রে দানাদার খাবারের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। যদি দুগ্ধ উৎপাদনের সাথে তুলনা করতে চাই তাহলে প্রথম ৫ লিটার দুধ পাওয়ার জন্য ৩ কেজি দানাদার এবং পরবর্তী ৩ লিটার দুধ পাওয়র জন্য ১ কেজি করে দানাদার খাদ্য খাওয়াতে হবে। দানাদার খাদ্যের মিশ্রণঃ একটি সুষ্ঠ খাদ্য তালিকায় দানাদার খাদ্য বা কনসেন্ট্রেট এর সুষম মিশ্রণ খুবই দরকার । মিশ্রণটিতে যে উপাদানের পরিমাণ সবচেয়ে বেশি ( গমের ভুষি, চালের কুঁড়া – ১ কেজি) সেটিকে নিচে রেখে মেশাতে হবে। ধারাবাহিকতায় বাকি উপাদানগুলো ( খেঁসারি ভাঙা, তিল বা বাদামের খৈল , ভিটামিন মিনারেল, লবন)  একের পর এক রেখে ভালোমত মেশাতে হবে।

৩। খনিজ:

গমের ভুষি, খেসারি ভুষি, চালের কুড়া, মুশুর, মুগ,ছোলা, ও মটরের ভুষি, ভুট্টা ভাঙ্গা, তিলের খৈল, তিষির খৈল, ধানের খড়, ভুট্টার খড় ইত্যাদি গো খাদ্য হিসাবে ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। গাভীর হাড়ের গঠনে খনিজ পদার্থের কোন বিকল্প নেই। হাঁড়ের গুড়া গাভীর জন্য বরাদ্দ করা হয়ে থাকে মোট দানাদার খাদ্যের ১% হারে এবং খাদ্য লবণ সরবরাহ করা হয়ে থাকে দানাদার খাদ্যের ১% করে।

গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

গাভীর দুধ বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ
গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

গরুর বিভিন্ন রোগের চিকিৎসায় অ্যালোপ্যাথিক অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প হোমিও ওষুধ আবিষ্কার করা হয়েছে। এই হোমিও ওষুধ প্রয়োগকৃত গরুর দুধ ও মাংস মানুষের জন্য নিরাপদ। সম্প্রতি ১৪টি কোম্পানির গাভীর পাস্তুরিত দুধ বিএসটিআই পরীক্ষা করে দুধে অ্যান্টিবায়োটিক, সিসা ও ক্যাডমিয়াম পেয়েছে। যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। এ জন্য হাইকোর্ট এই কোম্পানিগুলোর দুধ বাজারজাতকরণ নিষিদ্ধ করে। এতে এই কোম্পানিগুলোর লক্ষাধিক দুগ্ধ খামারিদের দুধ প্রতিদিন অবিক্রীত থাকছে ও নষ্ট হচ্ছে। দেশের দুগ্ধখাত বিরাট ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।গরুর ক্ষুরা, বাদলা, তড়কা, ওলানপ্রদাহ, জ্বর, সর্দি, পাতলা মল ত্যাগসহ যে কোনো রোগ হলেই গ্রামের অশিক্ষিত হাতুড়ে পশু ডাক্তাররা মাত্রাতিরিক্ত অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করে। ফলে মাংসে ও দুধে এই অ্যান্টিবায়োটিক পাওয়া যায়। যা মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর। বিশেষ করে গাভীর ওলানপ্রদাহ রোগে যে অ্যান্টিবায়োটিক প্রয়োগ করা হয় তা সরাসরি ওলানের রক্তে থাকে এবং দুধের সঙ্গে মিশে।

অধিক পরিমাণে দুধ দেওয়া গাভীর মধ্যে প্রায়শই ক্যালসিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়। ক্যালসিয়ামের ঘাটতিতে ভোগা গাভী বেশি দুধ দিতে পারে না। তাদের শরীর ঠান্ডা থাকে, ক্লান্ত দেখায় এবং দাঁড়াতে পারে না। এমন গাভী দুধ কম দেয়। চিকিৎসা না করালে এরা মারা যায়। ক্যালসিয়ামের ঘাটতি রোধ করতে আপনার গাভীর শিং তুলে না ফেলে রেখে দিন। ঠান্ডার সময়ে গাভীকে কিছুটা সময় রোদে থাকতে দিন, যাতে তারা ভিটামিন ডি  তৈরি করতে পারে এবং বেশি করে ক্যালসিয়াম নিতে পারে। গাভীকে ভুট্টা, শিমজাতীয় গাছ এবং ক্যালসিয়াম-সমৃদ্ধ গাছের পাতা খাওয়ান। তাদের পানীয় জলে অথবা খাবারের মধ্যে খনিজ মিশিয়ে দিন। দুধ দোহানোর পর প্রতিটি গাভীকে এক ঝুড়ি সবুজ ঘাস খেতে দিন।

গাভীর দুধ বৃদ্ধির ইনজেকশন/গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

গরুকে ইনজেকশন দেওয়ার সময় বিবেচ্য বিষয়সমূহ:

গরু মহিষকে ইনজেকশন করার ক্ষেত্রে খামারিদের যেসকল দিক বিবেচনায় রাখা দরকার তার মাঝে অন্যতম হলো সিরিঞ্জ/সুইয়ের পজিশন। নির্দেশিকা মোতাবেক বিভিন্ন ধরণের মেডিসিন বিভিন্ন ভাবে পুশ করতে হয়।

যেমনঃ ইন্ট্রামাসকুলার ইনজেকশন ৯০° এঙ্গেলে সোজাসুজি মাশল পর্যন্ত যাবে আবার, ইন্ট্রাডার্মালের ক্ষেত্রে ১০° থেকে ১৫° বাকানো অবস্থায় শুধু চামড়ার নিচে পুশ করতে হবে। আবহাওয়া ঠান্ডা থাকা অবস্থায় ইঞ্জেকশন জাতীয় মেডিসিন ব্যবহার করলে ভালো হয়। এবং ইঞ্জেকশন দেয়ার পর কিছুক্ষণ ঠান্ডা জায়গায় গরুকে রাখতে হয়।

ইনজেকশন প্রয়োগে সতর্কতাঃ

ইনজেকশন প্রয়োগে সতর্কতাঃ
গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

১। ইঞ্জেকশন দেয়ার আগে গরুকে সঠিকভাবে ধরা, যেনো লাফালাফি করে সুই ভেঙ্গে না যায় বা অন্যকোনো সমস্যা দেখা না দেয়।

২। নতুন ও জীবাণুমুক্ত সিরিঞ্জ ও সুই ব্যবহার করা।

৩। ইনজেকশন অবশ্যই দক্ষ লোক অথবা ডাক্তারের মাধ্যমে প্রদান করতে হবে।

৪। সকল ওষুধ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী প্রয়োগ করতে হবে।

Things to consider when injecting a cow:

One of the aspects farmers need to consider injecting cows and buffaloes is the syringe/needle position. Different types of medicines are to be pushed in different ways according to the guidelines.

For example: intramuscular injection will go up to 90° angle straightening muscle again, intradermal has to just push under the skin when 10° to 15°. Injection is better to use national medicine while the weather is cold. And the cow has to be kept in a cold spot after the injection.

Warning in the application of injection:

1. Catch the cow properly before injection, so that the needle is not broken or any other problem.

2. Using new and disinfectant free syringe and needle.

3. Injection must be provided by skilled person or doctor.

4. All medicines must be applied as per the advice of the doctor.গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা

গাভীর দুধ বৃদ্ধির দোয়া

আল কুরআনে উল্লেখিত গরুর দুধ উৎপন্ন হবার প্রক্রিয়া কি বৈজ্ঞানিকভাবে সঠিক:[গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা]

আল কুরআনে বলা হয়েছেঃ


 وَإِنَّ لَكُمْ فِي الْأَنْعَامِ لَعِبْرَةً ۖ نُّسْقِيكُم مِّمَّا فِي بُطُونِهِ مِن بَيْنِ فَرْثٍ وَدَمٍ لَّبَنًا خَالِصًا سَائِغًا لِّلشَّارِبِينَ

অর্থঃ “আর নিশ্চয়ই গবাদিপশুর মধ্যে তোমাদের জন্য শিক্ষা রয়েছে। তার পেটের গোবর ও রক্তের মধ্য থেকে তোমাদেরকে পান করাই বিশুদ্ধ দুধ, যা পানকারীদের জন্য স্বাচ্ছন্দ্যকর।

এখানে আয়াতে এটা বলা হচ্ছে না যে গোবর থেকে দুধ বের হয়। বরং দেহাভ্যন্তরের এক বিশেষ প্রক্রিয়ার দিকে ইঙ্গিত করা হয়েছে যার মাধ্যমে খাদ্যসার থেকে গোবর আলাদা হয় ও দুধ পাওয়া যায়।আর এর বাহক হচ্ছে রক্ত। একারণেই আয়াতে বলা হয়েছেঃ “তার পেটের গোবর ও রক্তের মধ্য থেকে তোমাদেরকে পান করাই বিশুদ্ধ দুধ গ্রন্থিময় দেহকলা বিন্যস্ত স্তন থেকে দুধ উৎপাদিত হয়। স্তনের তন্তুময় দেহকলা লতিগুলোকে মেদময় দেহক্লার সাথে সংযুক্ত করে। স্তুনের গ্রন্থিময় অংশটি(বাঁট) অনেক লতি দিয়ে গঠিত। এগুলোতে রয়েছে বহু লতিকার সমাবেশ যেগুলো আন্তরকলা, রক্তবাহী নালী সমন্বয়ে গঠিত। প্রতিটি লতিকায় রয়েছে গোলাকার একগুচ্ছ বায়ুস্থলী যা দুগ্ধোৎপাদক নালীগুলোর ক্ষুদ্রতম শাখার দিকে উন্মুক্ত। এই দুগ্ধোৎপাদী শাখাগুলো একত্রিত হয়ে একেকটি দুগ্ধোৎপাদক নালী হিসাবে গঠিত হয় যা গ্রন্থির একটি লতি দিয়ে বেরিয়ে আসে। আর এইসব নালী দিয়ে দুধ বাঁটে পৌঁছে।গবাদি পশুসহ সকল স্তন্যপায়ী প্রাণীর ম্যামারি গ্ল্যান্ড বা স্তনগ্রন্থী দুধ উৎপাদনে সক্ষম। এই দুধ বায়ুস্থলী কোষ থেকে নিঃসরিত হয়। আর এই গ্রন্থিগুলোর জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি আসে রক্ত থেকে। রক্তপ্রবাহ আসে বক্ষ,অন্তর্বক্ষ পঞ্জরাস্থী অঞ্চলের ধমনী থেকে। দুধের উপাদানগুলো স্তনে প্রবাহিত রক্ত থেকে পাওয়া যায়। এভাবে গবাদি পশুর দুধে রয়েছে তাদের খাদ্য – ঘাস, খড় বিচালী থেকে প্রাপ্ত উপাদানসমূহের সমাবেশ। খাদ্য গ্রহণ ও তা পরিপাকের পর খাদ্যের অব্যবহৃত অংশ বর্জ্য বা মল-মূত্র (গোবর-চোনা) হিসেবে বেরিয়ে যায়। খাদ্য থেকে বিশোষিত উপাদানগুলো রক্তে প্রবেশ করে শেষ অবধি হৃদপিণ্ডে পৌঁছে। বাম নিলয় থেকে রক্ত অক্সিজেন দ্বারা পরিশুদ্ধ বা মিশ্রিত হয়ে বিশোষিত পুষ্টি উপাদানসহ দেহের বিভিন্ন অংশে বাহিত হয়। এভাবে পুষ্টি উপাদানগুলো স্তনগ্রন্থিতে পৌঁছে যায়। সেখানে বায়ুস্থলী কোষগুলো দুধ উৎপাদনের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদানগুলো রেখে যায়। রক্ত প্রবাহিত হয় শিরাপ্রণালীতে ও এমনি করে তা আবার হৃদপিণ্ডে ফিরে আসে।গোটা চিত্র পর্যালোচনা করলে দেখা যাবে কুরআনে যেভাবে বর্ণিত আছে সেভাবে বর্জ্য (গোবর) ও রক্তের মধ্য থেকে দুধ তৈরি হয়ে থাকে। এই দুধ এক বিস্ময়কর বস্তু। যে কোন প্রাণীর দুধই হোক না কেন, তা মানবশিশু থেকে শুরু করে পশুর শাবক প্রত্যেকের নিজ নিজ প্রয়োজন যথার্থভাবে মেটানোর জন্য নিখুঁতভাবে তৈরি।আল্লাহর সৃষ্ট এক অসামান্য প্রক্রিয়ায় এটি তৈরি হয়।[গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা]

দুধ উৎপাদন এক বিস্ময়কর রাসায়নিক প্রক্রিয়া। এই প্রক্রিয়ার ধারাপ্রবাহ মানুষের এ পর্যন্ত জানা সব থেকে জটিল দৈহিক রাসায়নিক প্রক্রিয়ার একটি। হিসাব করে দেখা গেছে যে, এক আউন্স দুধ [2] তৈরির জন্য প্রায় ৪০০ আউন্স রক্ত স্তনে প্রবাহিত হবার প্রয়োজন পড়ে। অথচ রক্তের উপাদানগুলো দুধের উপাদানের তুলনায় একেবারেই আলাদা অর্থাৎ রক্তের এমিনো এসিড দুধের জটিল প্রোটিন বিন্যাস থেকে একেবারেই ভিন্ন। রক্তে গ্লুকোজ বা শর্করা দুধের শর্করা তথা ল্যাকটোজ থেকে অনেকখানি ভিন্ন প্রকৃতির। আর রক্তের স্নেহাম্ল বা ফ্যাটি এসিড দুধের স্নেহপদার্থ থেকে একেবারেই ভিন্ন।

আমরা দেখতে পাচ্ছি যে দুধের উৎপাদন এক অসামান্য প্রক্রিয়া এবং এর মাঝে আমাদের স্রষ্টার এক মহা নিদর্শন আছে। কাজেই আল্লাহ যথার্থরূপেই কুরআনে এর উল্লেখ করেছেন যাতে মানবজাতি তাঁর নিদর্শন সম্পর্কে সচেতন হয়। [গাভীর দুধ বৃদ্ধির খাদ্য তালিকা]

Leave a Comment